উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকসের নতুন নোট সামনে এসেছে। গত বৃহস্পতিবার রাশিয়ার কাজানে শহরে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন শেষ হওয়ার পরপরই নোটটি সামনে আসল। এরই মধ্যে এই নোট হাতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
চলতি মাসের শেষের দিকে রাশিয়ায় অনুষ্ঠেয় ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন না সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। তবে বিশ্বের বৃহত্তম তেল রপ্তানিকারক দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন। ক্রেমলিনের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকসের ১০ সদস্যদের হাতে বর্তমানে বিনিয়োগযোগ্য অর্থ আছে ৪৫ ট্রিলিয়ন বা ৪৫ লাখ কোটি ডলার। লন্ডনভিত্তিক বিনিয়োগ পরামর্শ সংস্থা হেনলি অ্যান্ড পার্টনারসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
বিকাশমান অর্থনীতির জোট ব্রিকসে আর্জেন্টিনার যোগ দেওয়ার নাটকীয়তা শেষ হয়েছে। দেশটির অতি ডানপন্থী প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর দেশ এই জোটে যোগ দিচ্ছে না। আর্জেন্টিনার বৈদেশিক ও অর্থনৈতিক নীতির ক্ষেত্রে এটি এক বড় সিদ্ধান্ত।
চলতি বছরের আগস্টে অনুষ্ঠিত ব্রিকসের জোহানেসবার্গে সম্মেলনে আর্জেন্টিনাসহ ৬টি দেশকে জোটের সদস্য হতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সে সময় আর্জেন্টিনাও সাদরে গ্রহণ করেছিল আমন্ত্রণ। সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ব্রিকসের সদস্য হওয়ার কথা লাতিন আমেরিকার দেশটির
প্রয়োজনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে সরে আসার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। ইইউয়ে যুক্ত হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে এ কথা জানিয়েছেন তিনি। এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি...
বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দেশগুলোর জোট জি-২০-এর ‘নয়াদিল্লি ঘোষণার’ প্রশংসা করেছে রাশিয়া। দেশটি জোটের ১০ দফা ‘নয়াদিল্লি ঘোষণাকে’ ভারসাম্যপূর্ণ বলে আখ্যা দিয়েছে। জি-২০ জোটে নিযুক্ত রাশিয়ার প্রতিনিধি বা আলোচক সভেতলানা লুকাশ এ কথা বলেছেন
ভারতে চলমান জি-২০ সম্মেলনে যোগ দেননি চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং। তাঁর এই অনুপস্থিতি নানা কল্পনা-জল্পনার জন্ম দিয়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, সি মূলত এই সম্মেলনের সময় আন্তর্জাতিক ভূরাজনীতির স্পটলাইট নিজের ওপর রাখতেই এ কৌশল নিয়েছেন। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের নিবন্ধে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থা
সামরিক অভ্যুত্থানে জর্জরিত মিয়ানমারের অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও পশ্চিমা বিশ্বের নিষেধাজ্ঞায় প্রায় মুখ থুবড়ে পড়েছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে দেশটি পুরোনো মিত্র চীন, রাশিয়া ও ভারতের জোট ব্রিকসে যোগ দিতে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। চালাচ্ছে জোরালো কূটনৈতিক তৎপরতা। থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের
পূর্ব আফ্রিকায় ব্রিকসভুক্ত দেশগুলোর অস্ত্র সরবরাহের প্রতিযোগিতা চলছে জোরেশোরে। ২০২১ এবং ২০২২ সালে রাশিয়ার অস্ত্রের সবচেয়ে বড় বাজার ছিল উগান্ডা ও রুয়ান্ডা। আর ইথিওপিয়া ও তানজানিয়ার সামরিক শক্তির প্রধান উৎস অন্যদিকে চীন ছিল। স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (সিপ্রি) অস্ত্র সরবরাহ নিয়ে এ ত
উদীয়মান অর্থনীতির পাঁচটি দেশের জোট ব্রিকসে যোগ দিতে যাওয়া ছয়টি দেশ মিলে যে অর্থনৈতিক অবদান রাখবে তার অবদান খুব বেশি নয়। তখন ব্রিকসে মোট জিডিপি যত হবে, তাতে মাত্র ১১ শতাংশ যোগ করবে নতুন ছয়টি দেশ।
সফলতার বিষয়টি কয়েকটি মানদণ্ডে দেখা যেতে পারে। আমরা যদি ব্রিকসকে একটি ইউনিট হিসেবে দেখতে যাই, তাহলে তারা দুটি বিষয়কে লক্ষ্য ধরে এবারের সম্মেলন করেছে। এক. সদস্যসংখ্যা বৃদ্ধি করা। এটা ছিল তাদের বড় অ্যাজেন্ডা এবং দুই. ডলারের বিপরীতে একটি বিকল্প অর্থনৈতিক কাঠামো দাঁড় করানো।
ব্রিকস সম্মেলনে যোগদান-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, কিছু মৌসুমি সিন্ডিকেট বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়িয়ে জনগণের পকেট থেকে অনেক টাকা নিয়ে যায়। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, এসব সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। এর কারণ কী?
চীন ও রাশিয়ার নেতৃত্বে পাঁচটি উদীয়মান অর্থনীতির জোট ব্রিকসের সদস্য হওয়ার আগ্রহ বাংলাদেশের প্রকাশ করলেও তা এবারের শীর্ষ সম্মেলনেই পেতে হবে এমন পরিকল্পনা সরকারের ছিল না বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘এখনই সদস্যপদ পেতে হবে, সেই ধরনের কোনো চিন্তা আমাদের মাথায় ছিল না, সেই ধরনের চেষ
সদ্য সমাপ্ত ব্রিকস সম্মেলন উপলক্ষে পাঁচ দিনের দক্ষিণ আফ্রিকার সফরের বিষয়ে কথা বলতে সংবাদ সম্মেলন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২২-২৪ আগস্ট দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে অনুষ্ঠিত ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ সকালে ঢাকায় ফিরেছেন।
মার্কিন ডলার ৮০ বছর ধরে অন্যান্য মুদ্রার ওপর আধিপত্য বিস্তার করে আসছে। কিন্তু বৈশ্বিক শাসন ও অর্থব্যবস্থায় পশ্চিমাদের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতির সীমা টানতে চায় বিকাশমান অর্থনীতির দেশগুলো। ডলারের আধিপত্য থেকে বিশ্বব্যাপী পরিবর্তনের আহ্বান নতুন নয়। উদীয়মান অর্থনীতির জোট ব্রিকসের জন্যও ভাবনাটি নতুন নয়।